
জীবনশৈলি প্রতিবেদক

তাঁর নামের সঙ্গে বেশ কয়েক বছর ধরেই পরিচয়। সিডনির প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যেও তাঁর এগিয়ে যাওয়া নিয়ে টুকটাক আলোচনা হয়েছে। তবে গত সেপ্টেম্বরে পুরো অস্ট্রেলিয়াতেই রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে ওঠেন রবিন খুদা। দেশটির শীর্ষ সব গণমাধ্যমের খবর হলো, প্রায় ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ১ লাখ ৯৪ হাজার কোটি টাকার বেশি দামে রবিন খুদার প্রতিষ্ঠান ‘এয়ারট্রাংক’ অধিগ্রহণ করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি ব্ল্যাকস্টোন ইনকরপোরেশন ও কানাডা পেনশন প্ল্যান ইনভেস্টমেন্ট বোর্ডের (সিপিপি ইনভেস্টমেন্ট) নেতৃত্বে একটি কনসোর্টিয়াম। আর সম্পদ বৃদ্ধি পেয়ে অস্ট্রেলিয়ার ধনকুবেরদের তালিকায় ওপরের দিকে চলে এসেছে রবিন খুদার নাম।
সংবাদকর্মী হিসেবেই শুধু নয়, স্বদেশি মানুষটার সঙ্গে পরিচিত হতেও তাঁর সাক্ষাৎ পাওয়ার চেষ্টা শুরু করলাম। একে মুখচোরা মানুষ, গণমাধ্যম এড়িয়ে চলেন, এর ওপর তাঁর সময়ের বড় টানাটানি—আজ এ দেশে থাকেন তো কাল ও দেশে। তাই দেখাই পাওয়া যাচ্ছিল না। অবশেষে গত মাসে সফল হলো চেষ্টা। সিডনি শহরে স্ত্রী, দুই মেয়ে আর মা-বাবাকে নিয়ে থাকেন রবিন খুদা। একই শহরের দুই প্রান্তে বসে মুঠোফোনে আলাপ হলো কয়েক মিনিট।

তাঁর নামের সঙ্গে বেশ কয়েক বছর ধরেই পরিচয়। সিডনির প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যেও তাঁর এগিয়ে যাওয়া নিয়ে টুকটাক আলোচনা হয়েছে। তবে গত সেপ্টেম্বরে পুরো অস্ট্রেলিয়াতেই রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে ওঠেন রবিন খুদা। দেশটির শীর্ষ সব গণমাধ্যমের খবর হলো, প্রায় ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ১ লাখ ৯৪ হাজার কোটি টাকার বেশি দামে রবিন খুদার প্রতিষ্ঠান ‘এয়ারট্রাংক’ অধিগ্রহণ করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি ব্ল্যাকস্টোন ইনকরপোরেশন ও কানাডা পেনশন প্ল্যান ইনভেস্টমেন্ট বোর্ডের (সিপিপি ইনভেস্টমেন্ট) নেতৃত্বে একটি কনসোর্টিয়াম। আর সম্পদ বৃদ্ধি পেয়ে অস্ট্রেলিয়ার ধনকুবেরদের তালিকায় ওপরের দিকে চলে এসেছে রবিন খুদার নাম।
সংবাদকর্মী হিসেবেই শুধু নয়, স্বদেশি মানুষটার সঙ্গে পরিচিত হতেও তাঁর সাক্ষাৎ পাওয়ার চেষ্টা শুরু করলাম। একে মুখচোরা মানুষ, গণমাধ্যম এড়িয়ে চলেন, এর ওপর তাঁর সময়ের বড় টানাটানি—আজ এ দেশে থাকেন তো কাল ও দেশে। তাই দেখাই পাওয়া যাচ্ছিল না। অবশেষে গত মাসে সফল হলো চেষ্টা। সিডনি শহরে স্ত্রী, দুই মেয়ে আর মা-বাবাকে নিয়ে থাকেন রবিন খুদা। একই শহরের দুই প্রান্তে বসে মুঠোফোনে আলাপ হলো কয়েক মিনিট।

ডিভোর্স, অর্থাৎ আইনি বিচ্ছেদ ছাড়াও কোনো দম্পতি সম্পর্ক থেকে বিচ্ছিন্ন হতে পারেন। এমন দম্পতির সংখ্যা কম নয়, যাঁরা বিয়ের সূত্রে এক ছাদের নিচে বাস করলেও নীরবে বিচ্ছেদের জীবন কাটাচ্ছেন। এই দম্পতিদের ব্যক্তিগত সম্পর্কের স্বাভাবিক আবেগের দিকটি হারিয়ে যায়। আর এ অবস্থাকেই বলা হয় সাইলেন্ট ডিভোর্স।
২৯ এপ্রিল ২০২৫ডিভোর্স, অর্থাৎ আইনি বিচ্ছেদ ছাড়াও কোনো দম্পতি সম্পর্ক থেকে বিচ্ছিন্ন হতে পারেন। এমন দম্পতির সংখ্যা কম নয়, যাঁরা বিয়ের সূত্রে এক ছাদের নিচে বাস করলেও নীরবে বিচ্ছেদের জীবন কাটাচ্ছেন। এই দম্পতিদের ব্যক্তিগত সম্পর্কের স্বাভাবিক আবেগের দিকটি হারিয়ে যায়। আর এ অবস্থাকেই বলা হয় সাইলেন্ট ডিভোর্স।